কসোভো কাজের ভিসা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য

কসোভো কাজের ভিসা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য

আজকে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরব ইউরোপের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ কসভো সম্পর্কে নানান তথ্য। আপনারা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি দ্বারা অনেক উপকৃত হবেন বলে আমি মনে করি। আপনারা অনলাইনের বিভিন্ন প্লাটফর্মে যাবতীয় তথ্য সম্বন্ধে খোঁজ করে থাকেন যেইসব ভাই এবং বোন কসোভো  সম্পর্কে এসব তথ্য পেতে চান তাদের জন্য আমাদের আর্টিকেলটি আজকে ভালো ফলপশু হতে চলছে। আশা করি আর্টিকেলটি যারা আপনি এবং আপনারা আপনাদের চাহিদা যতটুকু দরকার ততটুকু নিতে পারবেন। আমরা আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি কষ্টবোধ ভিসা সংক্রান্তীয় যাবতীয় খুঁটিনাটি বিষয় যাতে করে আপনারা এসব তথ্য কাজে লাগিয়ে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে মেটাতে পারেন তাই দেরি না করে আমাদের আর্টিকেলটা শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন –

কসোভো কাজের ভিসা

 

আপনারা যারা কসভোর কাজের ভিসা সম্পর্কিত তথ্য জানতে চান। তারা আমাদের আর্টিকেলটির সাথে থাকুন এবং শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন আমরা আপনাদের জানিয়ে দিব কসভোয় কিভাবে কি মাধ্যমে আপনারা কাদের ভিসা পেতে পারেন এবং সময় কতটুকু লাগতে পারে এবং টাকা পয়সা কত খরচ হতে পারে এবং সেখানে গিয়ে থাকা খাওয়া এবং আবাসন ব্যবস্থা আছে কিনা সেই সম্বন্ধে যাবতীয় তথ্য। আমরা অনেকে জানি কসভোর কাজের ভিশা বেশি অন্য সব দেশে তুলনায় অনেক ভালো এবং পছন্দসই খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আপনারা আপনাদের কাজের পরিসমাপ্তি ঘটে কষ্ট পেয়ে যেতে পারেন। ইউরোপের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ অল্প সহজ মাধ্যমে আপনারা যেতে পারেন। আপনারা হয়তো অনেকে জানেন না ইউরোপ  থেকে কসভোতে  যাওয়ার বাংলাদেশি লোক নিচ্ছেন। আপনি যদি একজন বাংলাদেশের সুনগরিক হন তাহলে কসভোর করে ভিসা আপনি নিতে পারেন। এবং আপনি যদি বাংলাদেশী হন তাহলে কষ্টকর বিচার জন্য একটা পারমিট লাগবে আপনাকে। আপনারা জানেন কসভোর প্রজাতন্ত্রের শ্রমমন্ত্রণালয় থেকে ভিসার পারমিট নিতে হয় এবং আপনারা যারা কসভোর বাইরে নাগরিক তাদেরকে এইখান থেকে এসব তথ্যটি সংগ্রহ করতে হবে।

আপনাকে কসভোতে ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার জন্য এই দেশের কাদের নিয়োগ দাদাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়োগপত্র স্বাক্ষরিত সই থাকতে হবে এবং তাদের পত্রদেশ থাকতে হবে। যে কোম্পানি বাজেট নিয়োগ তথা আপনাকে নিয়োগ দান করবেন তাদের তারা একটি ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে। আপনাকে জমা দিতে হবে পাসপোর্ট ভিসা সহ আপনার যাবতীয় কাগজপত্র যাতে করে ওয়াক পারমিট ভিসা পার্মানেন্ট হয়ে যায়। এবং আপনাকে একটি সিভি তৈরি করতে হবে। এই আবেদনটি অবশ্যই ৩০ দিন সময় নেয় এবং ৩০ দিনের আগে কখনোই এই আবেদনটি সম্পন্ন হয় না। যদি আপনার জন্য একবার ওয়াক পারমিট ভিসাটি ইস্যু হয়ে যায়। তাহলে সেখানকার দেশের নিয়ম অনুযায়ী এটা দুই বছর ব্যাপী কাজে লাগবে বা দুই বছরের জন্য ভিসা মেয়াদ চুক্তি হবে। এটা অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে আপনি যদি সেই দেশে থাকাকালীন নিয়োগকর্তা কোন ভাবে পরিবর্তন বা বদলি হয়ে যায়। অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে একটি নতুন ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য আবেদন করতে হবে এই এম্বাসিতে।

ইউরোপের দেশ কসভো যেভাবে বাংলাদেশে লোক নেয়

 

সেই দেশে আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট নিতে হলে অবশ্যই সেই দেশের এম্বাসিতে যেতে হবে এবং সেই দেশের কিছু নিয়ম কানুন আছে সেগুলো আপনাকে রক্ষা করতে হবে। আপনি যদি আইনত ব্যবসা বাণিজ্য এবং আবাসনের জন্য সেই দেশে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা জোগাড় করতে হবে। রেসিডেন্ট পারমিট ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অবশ্যই দুটো একসাথে আবেদন করতে হবে আপনাদেরকে এই বিষয়টি অবশ্যই মনে রাখতে হবে। এই আবেদন প্রক্রিয়াটি অবশ্যই ৩০ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ হবে বা 30 দিনের আগে কখনো সম্পন্ন হবে না অবশ্যই ওয়ার্কপার্টমেন্ট বিষয়টি যদি হয়ে যায় তাহলে এটার ম্যাথ দুই বছর ব্যাপী হয়ে থাকে।

অবশ্য আপনাদের জেনে রাখা ভালো সে দেশে যদি আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং রেসিডেন্সি কাজের ভিসা পেতে হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার বয়স সম্বন্ধে জানতে হবে এবং আপনার নথিপত্র কাগজপত্র আপনাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কাজের অভিজ্ঞতা সহ সমস্ত প্রকার অভিজ্ঞতার কাগজপত্র আপনার জমা দিতে হবে এবং জমা দেয়ার পর আপনাকে একটি আবেদন করতে হবে এবং যার দক্ষতা এবং কাজের অভিজ্ঞতা এবং সার্টিফিকেট ও তাকে তত বেশি পয়েন্টে হবে পয়েন্টের উপর ভিত্তি করে আপনি আপনার কাদের যোগ্যতা পেয়ে যাবেন এবং এটি দুই বছর ব্যাপী বিস্তৃত হবে।

যদি আপনি ওয়াক এবং প্রেসিডেন্সি ভিসার জন্য মনোনীত হন তাহলে সেখানকার দেশের আইনত সামাজিক এবং পারিবারিক ও ভৌগলিক ক্ষেত্রে আপনি নিরাপত্তা পেয়ে যাবেন এবং তারা তাদের নিরাপত্তা সম্বলিত সমস্ত প্রকার সুযোগ সুবিধা আপনাকে দিয়ে দিবে। সেখানে স্থানীয় ভিসা আইন প্রক্রিয়া এবং আপনাকে সামাজিক বেষ্টনের আওতার মধ্যে নিয়ে আসবে। সেই দেশের শ্রম ও আইন অনুযায়ী কসবো তাদের সময় আইন প্রক্রিয়া নির্ধারণ করে থাকে শ্রমিকদের জন্য। এর মধ্যে হলো কাজের সময়সীমা ন্যূনতম মজুরি। স্বাস্থ্যগত বিষয়বস্ত ও সামাজিক নিরাপত্তা। আবেদনের সঠিক পরিমাণ এবং বেতন অবশ্যই নির্ধারিত কাজের ব্যক্তির উপর নির্ভর করবে তার ব্যবহার যত ভালো হবে তারা তাদের প্রতি তত সহানুভূতিশীল হয়ে যাবে। যেকোনো দেশের নাগরিকদের জন্য কসভোতে কাজ করার সুযোগ খুবই সুন্দর একটি অভিজ্ঞতা হতে পারে এবং এদেশে কাজ করতে হলে আপনাকে এসব ফর্মালিটি মেইনটেইন করতে হবে। এবং যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কমপ্লিট করে ফেলেছে তারা স্থায়ীভাবে বসবাসের আবেদন করে তারা থাকতে পারবে সেখানে কোন সমস্যা নেই।

পরিশেষে, উপর উল্লেখিত আলোচনা দ্বারা আমরা আপনাদেরকে জানিয়ে দিয়েছি ইউরোপের দেশ কসভোতে যাওয়ার নানান তথ্যাদি এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও সম্বন্ধে সমস্ত জ্ঞান যেগুলো আপনার কাজে লাগিয়ে সেখানে যেতে পারেন নির্ধার এবং খুব সহজ ভাবে তাই আপনাদের আর চিন্তা করতে হবে না আমাদের আর্টিকেলটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে আপনাদের মনের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। যদি আমাদের প্রতিবেদনটি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে লাইক কমেন্ট ভিজিট করে আমাদের পাশটা কোন সর্বদা ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবাই দীর্ঘায়ু কামনা করে এখানে শেষ করতেছি আজকে আর্টিকেলটি আল্লাহ হাফেজ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *