কিভাবে ধানের ব্লাস্ট রোগ নিরাময় করা যায়

কিভাবে ধানের ব্লাস্ট রোগ নিরাময় করা যায় । এবং ব্লাস্ট রোগের চিকিৎসা কি কি? এবং কি কীটনাশক রয়েছে

প্রিয় ভিজিটারবৃন্দ কিভাবে ধানের ব্লাস্ট নির্ণয় করা যায় এবং এই রোগের লক্ষণ কি কি চিকিৎসা দ্বারা এইরকম সমাধান করা যায় সেই সম্পর্কে আজকে আপনাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ আইডিয়া ডিপো যে আইডিয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার কাঙ্খিত কিছু জমির রোগ সমাধানের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন। শুভেচ্ছা কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আজকের আর্টিকেলটি আমরা শুরু করতে যাচ্ছি আশা করি আমাদের এই আর্টিকেল মাধ্যমে কৃষি টিভি শ্রমজীবী সমস্ত মানুষের উপকৃত হবে এবং যারা জানেন না তারা উপকৃত হবেন এবং যারা কৃষি নিয়ে স্টাডি করতেছেন তারা অনেক উপকৃত হবেন তাই আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। কারন আমাদের আর্টিকেলটিতে রয়েছে অসাধারণ কিছু অজানা তথ্য যে তথ্যগুলোকে কাজে লাগিয়ে আপনি যুগোপযোগী কৃষিভিত্তিক জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আপনি ফসলের উৎপাদন এবং ফসলের সমস্যার সমাধানসহ যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন যাতে করে আপনার ফসলের জমি রক্ষা পায় এবং ধান যে আমাদের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় একটি বস্তু সেই বস্তুটি যাতে রক্ষা করতে পারেন

আজকে আমরা আপনাদের সামনে মিম্পিক্স গ্রুপের অসাধারণ একটি কীটনাশক সম্পর্কে আলোকপাত করতে যাচ্ছি যে আলোচনার মাধ্যমে আপনি এই গ্রুপের অসাধারণ কীটনাশক সম্পর্কে জেনে আপনি আপনার ফসলি জমির উৎপাদন এবং আপনার ফসলি জমির রোগ প্রতিরোধ করতে পারেন। তাই দেরি না করে আমাদের সাথে থাকুন এবং গুরুত্বপূর্ণ এই কীটনাশক সম্পর্কে জানতে থাকুন আমরা আপনাদেরকে এখন জানাইতেছি যে mimpax  কোম্পানির এমিস্কোর ৩২.৫ এস,সি এর উপাদান এবং গ্রুপ সম্পর্কে আপনাদেরকে জানিয়ে দিতেছি। এখানে রয়েছে এজেক্সিথ্রোবিন ২০% প্লাস ডিফেনোকোনাজল ১২.৫% আশা করি এই অসাধারণ কীটনাশকটির মাধ্যমে আপনি আপনার ফসলের রোগ প্রতিরোধ করতে পারেন এবং চাইলে এই কীটনাশকটি আপনি নিকটস্থ দোকানে গিয়ে ক্রয় করতে পারেন যাতে করে আপনার ফটলি জমি রক্ষা হয় এবং এই গুরুত্বপূর্ণ রোগ থেকে মুক্তি পায়।

ব্যবহারের আগে নির্দেশনাবলি

 

আজকে আপনাদেরকে জানিয়ে দিব ব্যবহারের আগে নির্দেশনা বলি সম্পর্কে। যেকোনো জিনিস ব্যবহার করবে অবশ্যই আপনাকে সেই জিনিস সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ ধারণা রাখতে হবে তা না হলে আপনি ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। তাই আপনারা দেরি না করে ব্যবহারের আগে আমাদের এই নির্বাচনাবলী পড়ে যাতে করে আপনার ব্যবহার বিধি সম্পর্কে সম্যক ধারণা রেখে আপনি আপনার যথাযথ ব্যবহার সাধিত করতে পারেন সেই আশাবাদ আমরা করি। কারণ অনেকেই রয়েছেন যারা অস্বচ্ছতমতার কারণে এবং না জানার কারণে ভুলবশত আপনার ব্যবহার বিধি না পড়ে ফসলি জমির ক্ষতি করে থাকেন এবং এর দোস্ত দুর্নাম আপনারা কোম্পানির এবং দোকানদারের উপর দিয়ে থাকেন এটা আপনাদের ঠিক না তাই আপনাদেরকে যেকোনো জিনিস ব্যবহার পূর্বে অবশ্যই সেটা পড়ে নিতে হবে ভালোভাবে। তাই এখন পড়তে চোখ রাখুন আমাদের প্রতিবেদনটিতে –

 প্রতি লিটারে আপনাকে ২০০ গ্রাম ব্যবহার করতে হবে। এ্যাজক্সিট্রবিন ও ১২৫ গ্রাম ডাইফেনোকোনাজল সক্রিয় উপাদান আছে। আপনারা জানেন ইহা একটি বহুমুখী গুন সম্পন্ন কীটনাশক এবং প্রবাহমান ছত্রাকনাশক। ইহা প্রতিরোধ এবং প্রতিষেধক উভয় ভাবে কার্যকর করতে হবে আমাদেরকে।

প্রয়োগ মাত্রা এবং ব্যবহার বিধি

 

আজকে আমরা আপনাদেরকে জানিয়ে দিব এই কীটনাশকের ব্যবহারবিধি সম্পর্কে এবং কোন মাত্রা সম্পর্কে আশা করি আমাদের এই প্রতিবেদন দ্বারা আপনারা অনেক উপকৃত হবেন তাই দেরি না করে আমাদের প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন আশা করি আপনারা অনেক উপকৃত হবেন এবং আপনারা এটাকে কাজে লাগিয়ে আপনার ফসল উৎপাদনের গতিকে ত্বরানিত করতে পারবেন।

ফসল রোগের নাম এবং অনুমোদিত মাত্রা প্রতি লিটারে একর প্রতিমাত্রা।

ধান খোলাপোসা ও ব্লাস্ট -এক মিলি একর প্রতি ২০০ মিলি

মিষ্টি কুমড়া পাউডারী মিল ডিউ জিরো পয়েন্ট ফাইভ মিলি ১০০ মিলি প্রতি একর।

সাবধানতা

 

আজকে আপনারা আমাদের এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে জানতে পারবেন এই কীটনাশককে সাবধানতা সম্পর্কে আপনারা যদি সাবধানতা অবলম্বন না করেন তাহলে যে কোন সময় আপনি অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন এবং ক্ষতির আশঙ্কা হতে পারে তাই আপনাদেরকে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

-খালি গায়ে এবং বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না

-অবশ্যই আপনাদেরকে স্প্রে করার সময় নাক-কান মুখ ঢেকে রাখতে হবে তা না হলে ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।

-এবং স্প্রে করার সময় ধূমপান আহার থেকে আপনাদেরকে বিরত থাকতে হবে এবং পানীয়  গ্রহণ করা যাবে না।

-এবং এটা মনে রাখতে হবে আপনাদেরকে স্প্রে করার পর শরীর এবং কাপড় ধৌত করতে হবে এবং ভালোভাবে মুছে ফেলতে হবে।

-,এবং পরিবেশ রক্ষার্থে আপনি স্প্রে করার পর এই খালি বোতলটি মাটির নিচে পটিয়ে ফেলুন হয়তো বা পুড়িয়ে ফেলে দিন।

-এসসি স্প্রে করার অন্তত ৭ থেকে ১৪ দিনের মাথায় ফসল কাটা যাবে না এবং ফসল খাওয়া যাবেনা

বিষক্রিয়ার লক্ষণ

 

এখন আপনারা আমাদের এই প্রতিবেদন দের মাধ্যমে জানতে পারবেন বিশেষ কুড়িয়ার লক্ষণগুলো আপনারা বিষক্রিয়া যদি হয়ে যায় তাহলে বিষক্রিয়া থেকে কি কি উপায় আপনি রক্ষা পেতে পারেন সেই বিষয়গুলো আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরব আশা করি এই বিষয়টি লক্ষণ সম্বন্ধে জেনে আপনার অনেক উপকৃত হবেন –

-বমি বমি ভাব।

-মাথা ধরা।

-বুক ধরফর করা।

-কোন কারণে অসুস্থতা অনুভব করা।

-চোখ মুখ লাল হয়ে যাওয়া বা ফুলে যাওয়া।

-চোখ মুখ থেকে লালা নিঃসরণ হওয়া এবং অন্যান্য রোগ হওয়া।

প্রাথমিক চিকিৎসা

 

আজকে আপনাদেরকে আমি জানিয়ে দিও প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে তাই আপনারা দেরি না করে আমাদের সার্টিফিকেট করুন এবং এই কীটনাশক যদি আপনারা ভুলক্রমে খেয়ে ফেলেন হয়তোবা আপনার গায়ে লেগে যায় বা মুখের ভিতর দিয়ে গলার কোন সমস্যা হয় সে বিষয়গুলো আপনার মনে রাখবে রাখতে হবে এবং প্রাথমিক চিকিৎসা স্বরূপ যে ব্যবস্তা গুলো গ্রহন করতে হবে সেই ব্যবস্থাগুলোর তালিকা আমরা আপনাদেরকে দিয়ে দিতেছি –

গায়ে যদি লাগে তাহলে ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে অবশ্যই।

-ভুলবশত কোন বাচ্চাকে ফেললে বাম মুখে দিলে বা অন্য কোন মাধ্যমে সেবন করলে মিশ্রিত গরম পানি খাইয়ে গলার আঙ্গুল দিয়ে বমি করানো।

-এবং এটা মনে রাখতে হবে অচেতন রোগীকে কখনো বমি করানোর চেষ্টা করা যাবে না।

-এবং যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের কাছে গিয়ে পরামর্শ নিতে হবে।

প্রতিশোধক

 

যদিও এটি ভক্ষণ করে ফেললে বাঘ গেলে খেয়ে ফেললে গা কোন প্রতিষেধক নেই তারপরও ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী কিছু প্রতিশোধক তারা দিয়ে থাকে সেই বিষয়ে আমরা আপনাদেরকে জানিয়ে দিতে যাতে করে আপনারাই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে জানতে পারেন এ কীটনাশকটি যদি আপনারা গলদকরণ করে ফেলেন তাহলে এর প্রতিশোধ যে ব্যবস্থা নিতে হবে সেটা আমরা এখন আপনাদেরকে জানিয়ে দিতেছি। –

#একইট নাশকটি নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষেধক নেই অবশ্যই এটা আপনাদেরকে মনে রাখতে হবে এবং লক্ষণ অনুযায় ডাক্তারের কাছে গিয়ে পরামর্শ নিতে হবে।

উচিত কারক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে

 

আমরা আজকে আপনাদের আমাদের প্রতিবেদনটির মাধ্যমে জানিয়ে দিব এই কোম্পানিটি কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এই প্রোডাক্টটি তাদেরকে এত বেশি পপুলার কেন সেই সম্পর্কে এবং কোথায় থেকে এটির উৎপাদন বিবরণ প্রক্রিয়া শুরু হয় সেই সম্পর্কে আপনাদেরকে একটি বিস্তারিত জানান দিচ্ছে যাতে করে আপনার উপকৃত হন আমরা এখন আপনাদেরকে জানিয়ে দিতেছি এই কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন নং -এপি ৩২৫২ রেজিস্ট্রেশন হোল্ডার mimpax এগ্রোকেমিক্যালস লিমিটেড।

আমদানি কারক ও বাজাচারক কোম্পানি হল মিমপেক এগ্রি কেমিক্যালস লিমিটেড বাড়ি নং ওয়ার্ড নং ৮ ধানমন্ডি ঢাকা ১২০৫।ব্যাচ নং উৎপাদনের  তারিখ -সেপ্টেম্বর ২২ এবং সেপ্টেম্বর ২০২৪ সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য 228 টাকা এবং এই মূল্যটাকে কোম্পানি চাইলে হ্রাস এবং বৃদ্ধি করতে পারে।

পরিশেষে, আজকে আপনারা আমাদের এই প্রতিবেদনটির  মাধ্যমে জানতে পারলেন নিমপেস কোম্পানির এই হট প্রোডাক্ট এর সম্পর্কে আশা করি আমাদের এই প্রতিবেদনের দ্বারা আপনারা অনেক উপকৃত হয়েছেন তাই আমাদের প্রতিবন্ধী যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে লাইক কমেন্ট শেয়ার এবং আমাদের ওয়েব সার্টিফিকেট করে ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *