প্রিয় বন্ধুগণ আশা করি চেষ্টার অশেষ রহমতে নেয়ামতে আপনার সকলে ভালো আছেন এবং আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসা আমিও ভালো রয়েছি। আজকের আর্টিকেলটি অনেক সাধনা লব্ধ এবং আপনাদের পূর্বের প্রশ্নের উত্তরের প্রেক্ষিতে খুবই কষ্ট করে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করতে যাচ্ছি আশা করি এই প্রতিবেদনটি দ্বারা আপনারা অনেক উপকৃত হবেন। এবং অনেকে রয়েছেন যারা মা দিবসের রচনা অনলাইনের বিভিন্ন সাইটে খুঁজে থাকেন এবং সেখানে সঠিক মা দিবসের রচনা সম্পর্কে জানতে পারেন না এবং মনঃক্ষুণ্ণ হয়ে চলে আসেন সেই সব ভাইদের জন্য আজকে আমাদের আর্টিকেলটি অনেক প্রাণবন্ত ও মধুর হতে চলছে তাই দেরি না করে ধৈর্য সহকারে আমাদের পাশে থাকুন এবং শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়তে আমাদেরকে সাপোর্ট করুন।
তথ্য প্রযুক্তি যুগে বর্তমান সময় প্রত্যেকটি মানুষ অনলাইন ভিত্তিক আর্টিকেলের সঙ্গে জড়িত রয়েছে। বিভিন্ন রকমের মানুষ তাদের দৈনন্দিন নানান কাজের সমাধান পেতে অনলাইন মুখি হয়েছে এবং অনলাইন থেকে তাড়াতাড়ি সমাধান নিয়ে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থাৎ মিডিয়া জগতে অনেক শিক্ষক রয়েছে যারা তাদের পেশায় নিয়োজিত থেকে সামগ্রিক একটা শিক্ষা মানুষের মাঝে জানিয়ে দিতেছে।এবং অনলাইন শিক্ষকগণ তাদের পাঠদান অনলাইনের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে সরিয়ে দিতেছি। আস্তে আস্তে ছাত্র-ছাত্রীগণ তারা অনলাইনে ক্লাস করে যাবতীয় সমস্যার সমাধান নিতেছে। যার মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অনলাইনে মাধ্যমে পড়া কাভার দিয়ে থাকেন। এর ওই ধারাবাহিকতা জানতে পেরেছে যে অনলাইনে মাধ্যমে সমস্ত কিছু শেখা যায় এবং তারা অনলাইনে কবিতা উপন্যাসহ যাবতীয় পাঠ্যপুস্তক পাঠদান নিতেছে।
তাই আজকের আলোচনায় আমরা আপনাদের চেষ্টা করব সেই সমস্ত কবিতা জানিয়ে দেওয়ার জন্য যেগুলো আপনারা খুজতেছেন। আজকে আমাদের প্রধান আলোচনার বিষয় হচ্ছে মা দিবস সম্পর্কিত কিছু তথ্য প্রদান করা। অধিকাংশ ফটো বন্ধুগণ আছেন যারা অনলাইনে মাদিক সম্পর্কিত আলোচনা করে থাকেন বা আলোচনা সাজেশন নিয়ে থাকেন। অবশেষে সকল ভাইবোনরা আজকে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে অনেক উপকৃত হবেন যার মাধ্যমে আপনারা মা দিবস সম্পর্কে সমস্ত কিছু তথ্য জানতে পারবেন। আপনাদের পড়াশোনা চলার বিষয়ে বা পড়াশোনার ক্ষেত্রে এই রচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা আপনারা একটু পরে অনুধাবন করতে পাবেন। অনেকে রয়েছে যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার জন্য মা দিবসের রচনা সম্পর্কে আলোচনা করতেছেন এবং মাল দুই বছর রচনা খুঁজতেছেন। মনে করে রয়েছে যারা কোন শিক্ষার্থীর নাম কিন্তু মা দিবস সম্পর্কে তারা জানতে আগ্রহী এবং তারা আদিবাসমুখে জেনে তারা তাদের জ্ঞানের ভান্ডার কে সমৃদ্ধ করতে চায় এই সকল ভাইদের জন্য আজকে আমাদের আর্টিকেলটি অনেক ফলোপশু হবে।
সাইফের আম্মুর কাছে তার বক্তব্য বিশ্বাসযোগ্য মনে হলো না ৷ অনেকেই ডিভোর্স দেয়ার পরামর্শ দিয়েছিল ৷ ভালো সম্বন্ধও এসেছিলো! এই প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলো, সাইফকে আপন সন্তানের মতো লালন পালন করবে ৷ সাইফের আম্মু ভীষণ শক খেলেন ৷ তদুপরি শুধুমাত্র, কেবলমাত্র, একমাত্র সাইফের মুখের দিকে তাকিয়ে তিনি অন্যকোন সিদ্ধান্ত নেননি ৷ ক্রমেই পরিষ্কার হচ্ছিল, সাইফের আব্বুর দ্বিতীয় বিবাহের কথা ৷ যদিও ওই স্ত্রীকে তিনি বাড়িতে উঠাতে পারবেন না ৷ সেও উঠবে বলে মনে হয় না ৷ বয়স্কা মহিলা ৷ আগেও দুটো বিয়ে হয়েছে ৷ সে ঘরে সন্তান আছে ৷ সাইফের আম্মু ভেবে পান না ৷ এই কি ছিলো ভাগ্যে! সবকিছু মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছিলেন ৷ এরপর সাইফের আরো দুটি ভাই এলো।
তার বাবার সুমতি ফিরলো বলে মনে হলো না ৷ হঠাৎ কি হলো! সাইফের আব্বু নিরুদ্দেশ হয়ে গেলেন ৷ তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া গেলো না ৷ জীবনের ছন্দপতন ঘটলো ৷ জীবন ক্রমেই দূর্বিসহ হয়ে উঠলো সাইফের আম্মুর ৷ জীবন যুদ্ধে জয়ী হওয়ার প্রত্যয়ে হাল ছাড়লেন না তিনি ৷ অবর্ণনীয় কষ্ট ক্লেশ করে সন্তানদের লেখাপড়া করিয়ে যাচ্ছিলেন ৷ সাইফ জেডিসি পরীক্ষা দিবে সেবার ৷ বাড়ি থেকে বহুদূর কেন্দ্র ৷ থেকে পরীক্ষা দিতে হবে ৷ সবার কাছ থেকে বিদায় নিলেও আম্মু পিছু ছাড়ছেন না ৷ অনেক দূর পর্যন্ত আসলেন ৷ অভয় দিলেন ৷ দোয়া করলেন ৷ সবিশেষ বিদায়ে তিনি কেঁদে ফেললেন ৷ সাইফের চোখও ছলছল ৷ এই মহিলাটি বাবার অভাব পুরণ করছেন ৷ কত না কষ্ট সহ্য করেছেন ৷ খেয়ে না খেয়ে ৷ পুরোনো কাপড়ে ঈদ করে ৷ আমাদের যথেষ্ট দিয়েছেন ৷ একজন মা হিসেবে যা করার তার চেয়েও বেশি করেছেন ৷ করছেন ৷ সাইফ কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে বললো, মা! তোমার চোখের পানি সহ্য হয় না ৷ তুমি কেঁদো না ৷ আমরা তোমার এই দিন বদলিয়ে দেবো, ইনশাআল্লাহ ৷ তোমার সুখের দিন সামনে অপেক্ষা করছে ৷ তুমি শুধুই দোয়া করো ৷
যে সকল বন্ধুগণ অনলাইনে মা দিবস সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্যের উত্তর খুঁজতে চান তারা আজকে আমাদের পোস্টটি পড়তে পারেন এবং আমাদের পোস্ট থেকে আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো নিতে পারেন যেগুলো আপনারা কাজে লাগিয়ে মা দিবস সম্পর্কে জানতে পারেন এবং মাকে আমরা সবাই ভালবাসি মা হলো বেহেস্ত।মা ছাড়া কখনো জীবন কল্পনা করা যায় না তাই মায়ের গুরুত্ব অপরিসীম মাকে অবশ্যই আমাদের ভালবাসতে হবে মায়ের সাথে থাকতে হবে মায়ের কর্তব্য পালন করতে হবে। মায়ের কথা শুনতে হবে মায়ের কথামতো কাজ করতে হবে এবং মাকে তার যাবতীয় ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে হবে।
পরিশেষে, আজকে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম মা দিবস সমৃদ্ধ নানান তথ্য যে তথ্যগুলা আপনারা অনেক ওয়েবসাইটে খুজেছেন কিন্তু পাননি তারা আমাদের ওয়েবসাইটটি থেকে এই তথ্যগুলো নিয়ে কাজে লাগাতে পারেন। যদি আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের পাশে ভালো লেগে থাকে তাহলে লাইক কমেন্ট শেয়ার ও বন্ধুদের মাঝে বিলিয়ে দিয়ে এবং বন্ধুদেরকে জানিয়ে দিয়ে তাদের কাছে ভালোবাসা পেতে পারেন এবং আমাদের চারটি ভিজিট করে সর্বদা পাশে থাকুন আল্লাহ হাফেজ ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।