প্রতিবেদনটির শুরুতেই সবাইকে আমার সালাম রইলো আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আশা করি আল্লাহ তায়ালার বিশেষ রহমতে আপনারা সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। সবাইরে সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে আজকের এই প্রতিবেদনটি শুরু করতে যাচ্ছি আপনার সকলে পাশে থাকবেন। প্রতিটি মানুষের পরিবারে ছোট বাচ্চা আছে বা বা নবজাতক শিশু আছে এই শিশুটি প্রতি রইল প্অকৃত্রিম ভালবাসা ও স্নেহ। আজকে আমরা আমাদের পশ্চিম মাধ্যমে আপনারা আপনাদের প্রিয় সন্তান বা প্রিয় নবজাতকের যত্ন নিয়ার কি কি উপায় আছে এসব সম্পর্কে। প্রতিটি পরিবারে নবজাতক শিশু রয়েছে তবে কি ভাবে তাদের স্বাস্থ্য সেবারমান ঠিক রাখা যায় এবং উন্নত করা যায় সেই সমন্ধীয় কিছু আলোচনা আপনাদের সামনে তুলে ধরার প্রয়োজন বোধ মনে করছি। আশা করি আপনার পাশে থেকে কষ্ট করে আমার এই পোস্টটি ধৈর্য সহকারে পড়বেন
প্রতিটি শিশুই এক একটি রত্ন। প্রতিটি শিশুর মঙ্গল কামনা করি প্রতিটি শিশু সুস্বাস্থ্য বান হিসেবে বেড়ে উঠুক এই প্রত্যাশা থাকবে সব সময়। একটি শিশু বড় হওয়ার পিছনে পরিবারের ভূমিকা অপরিসীম আমরা অনেক সময় ছোট শিশুর সেবা সঠিকভাবে নেইনা এই কারণে দেখা যায় শিশুটির মাঝে নানান প্রতিবন্ধকতা। এবং শিশুটি বেড়ে উঠতে নানান প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়। তাই প্রতিটি দায়িত্ববান মানুষের উচিত তার শিশুটির প্রতি যত্নশীল হওয়া যাতে করে শিশুটির বেড়ে ওঠা ভালো হয় এবং নিরা এবং শক্তি মনন ভালো হয়। অনেকেই আছেন যারা শিশুদের যত্ন নিতে জানেন না বা কিভাবে শিশুদের যত নিতে হয় সেই সম্পর্কে একদম অনভিজ্ঞ। এই কারণে আজকে আমরা আপনাদের জানাবো শিশুদের নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে কিভাবে সুস্থ ও ভালো রাখা যায় সেই সম্বন্ধীয় কিছু কথা।
গভীর মনোযোগ সহকারে আমাদের প্রতিবেদনটি লক্ষ্য করুন। অবশ্যই একটি নবজাতক শিশুকে মানুষ করতে হলে আপনার নিবিড় পর্যবেক্ষণের দরকার রয়েছে। এবং শিশুদের সঠিকভাবে গড়ে তোলার জন্য বিশেষ কিছু কলা কৌশল রয়েছে। অনেক গর্ভধারণী মা আছে সন্তান জন্ম দেয়ার পরেই নবজাতক কিছু সম্পর্কে সেবা দানের ব্যাপারে কিছু জানে না তাদের এই না জানার কারণে অনেক শিশু অকালে মৃত্যু ঘটে। কারণগুলো অনেকে না জানার কারণে নবজাতক সম্পর্কে সচেতন হয় না। এসব বিষয় সম্পর্কে অবশ্যই প্রতিটি মানুষের সচেতন এবং জানার বিষয় রয়েছে। তা না হলে প্রতিটি শিশুর অকাল মৃত্যুর জন্য দায়ী হতে হবে। অনেক শিশু জন্মকালে মরে যায় এজন্য উচিত সবাইরে সচেতন হাওয়া।
নবজাতক জন্মের সময় অনেক মায়ের জটিল লোকের কারণে শিশু মৃত্যু হয়ে থাকে এর কারণ শুধু বলা যেতে পারে নবজাতক সৃষ্টির মার চিকিৎসা সেবা সঠিকভাবে হয়নি। প্রতিটি মানুষের উচিত মা এবং নবজাতক শিশু সম্পর্কে খেয়াল রাখা। শিশু এবং মাকে ভালো রাখতে হলে অবশ্য আপনাকে বিশেষজ্ঞ কোন ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে তা না হলে মৃত্যুর ঝুকি থেকে যাবে এ কারণে ও প্রতিটি মানুষের উচিত নবজাতক এবং মা সম্পর্কে যত্নবান হওয়া এবং প্রতিটি সময় ডাক্তারকে ভালো-মন্দ তথ্য দিয়ে সাহায্য করা।
নবজাতক শিশুর যত্ন নেওয়ার উপায়:
অনেকেই আছেন যারা নবজাতক শিশু এবং মায়ের যত্ন সম্পর্কে অনভিজ্ঞ এবং উদাসীন। এটা ঠিক নয় এক একটি শিশু এক একটি ভবিষ্যৎ এদের জন্য অবশ্যই আপনাকে যত্নবান মানুষ হতে হবে। নবজাতক শিশুর যত্ন নিয়ার বিষয় যদি আপনাদের কোন ধারণা না থাকে তাহলে আমাদের এই প্রতিবেদনটি যারা আপনার ধারণা নিতে পারেন। একটি নবজাতক শিশুর যত্ন বিভিন্ন প্রকারে নিতে হবে এবং এ যত্ন নিতে কোন প্রকার খামখেয়ালীর আশ্রয় নেয়া যাবে না। একটি শিশু যত্ন নেয়ার বিভিন্ন রকমের পদ্ধতি রয়েছে। শিশুটি যখন ভূমিষ্ঠ হবে তখন তার ত্বকের ব্যাপারে যত্নশীল হতে হবে। কোন সাবানটি ব্যবহার করলে শিশু ত্বকের জন্য ভালো হবে সেটি আপনাদের নির্বাচন করতে হবে তা না হলে শিশু ত্বকের বিরাট ধরনের একটি ক্ষতি হয়ে যাবে। নবজাতক শিশুটি কাপড়-চোপড়ের দিকে আপনাদের বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে ময়লা আবর্জনা যুক্ত কাপড় রাখা যাবে না যার দাঁড়া জীবাণু আক্রমণের সম্ভাবনা থাকে। যে কাপড়টি আপনি ব্যবহার করবেন সেই কাপড়টি অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হতে হবে।নয়তো শিশু নানান রোগ আক্রান্ত হবে। শিশুটি ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরে তার নাকে ময়লা আছে কিনা সেগুলো ভালোভাবে খেয়াল করতে হবে তা না হলে জীবাণু আক্রমণ হওয়ার হানডেট পারসেন সম্ভাবনা রয়েছে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে পরিষ্কার এবং ভালো কাপড় দ্বারা নাক ধৌতো করতে হবে। আপনাদের উপকারের জন্য নিচে শিশুর যত্নের বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত দেয়া হল দেখে নিবেন –
১. খাওয়ানো
২. ঢেঁকুর তোলা
৩. কিভাবে আপনার নবজাতককে ধরতে হবে
৪. আম্বিলিকাল কর্ডের গোঁড়াটির যত্ন
৫. ডায়পার পরানো
৬. স্নান
৭. মালিশ
৮. আপনার নবজাতককে সামলানো
৯.ঘুমানো
১০.নখ ছাঁটাই