গর্ভবতী মায়ের সরকারি ভাতা ফরম । কিভাবে আবেদন করবেন যাবতীয় তথ্য

গর্ভবতী মায়ের সরকারি ভাতা ফরম । কিভাবে আবেদন করবেন যাবতীয় তথ্য

ভিজিটরবৃন্দ সবাইকে শুভেচ্ছা ও স্বাগতম জানিয়ে আজকে আমাদের আর্টিকেলটি শুরু করতে যাচ্ছি আশাকরি আল্লাহ তাআলার রহমতে আপনার সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি। আজকে আমরা আপনাদের সামনে খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব যা আপনারা ইতিপূর্বে অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটির সার্চ করেছিলেন। আজকে আমরা আপনাদের গর্ভবতী মা সরকারি ভাতা  সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। তাই আমাদের আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত পড়তে লেগে থাকুন আমাদের প্রতিবেদনটির সাথে – অনেক গর্ভবতী মা আরো আছেন যারা সন্তান লালন পালনের ক্ষেত্রে সরকারি ভাতা গ্রহণ করতে চান এবং নিচে চান। সরকার তার মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মাধ্যমে এই ভাতা চালু করেছে। আমরা জানি বাংলাদেশে অনেক পরিবার রয়েছে যারা মধ্যবিত্ত আয়ের মধ্যে জীবন যাপন করে থাকে। এইজন্য তাদের সন্তান লালন পালন করার ক্ষেত্রে পুষ্টিগত সমস্যা এবং চাহিদা মেটাতে এবং সংসার চালাতেই অনেক সময় হিমশিম খেতে হয়। এবং এই দৈনন্দিন সমাজ চালাতে তাদের প্রচুর টাকা খরচ হয়। প্রতিটি শিশুই হলো আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই এই প্রতিটি শিশুর পুষ্টিগুণ সুনিশ্চিত করতে সরকার ৬ মাস পর পর মাতৃভাষা চালু করেছেন যাতে করে নিম্ন এবং অদ্বৈত আয়ের মানুষরা উপকৃত হন।

তাই আপনি এবং আপনার পরিবারে কেউ যদি গর্ভবতী হয়ে থাকেন এবং আপনাদের গর্ভধারণের বয়স যদি চার থেকে ছয় মাস হয়ে থাকে তাহলে অবশ্য আপনারদেরকে সরকারি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী ভাতার ফর্ম পূরণ করতে হবে। যেন কোন মানুষ এখানে আবেদন করতে চাইলে অবশ্যই তাকে সেই শর্তাবলী এবং নিয়ম বলি পূরণ করতে হবে। যদি সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী আপনি তাদের ফরম পূরণ করতে না পারেন তাহলে আপনি অতঃপর যোগ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করবেন না। গর্ভবতী মায়েদের মাতৃত্বকালীন  ভাতা প্রদানের মাধ্যমে সরকার তার উন্নতির আরেক অবদান রেখেছি যাতে করে সাধারণ জনগণ তাদের স্বাস্থ্য সেবা পেয়ে যায়। তাই আপনারও অনেকে রয়েছেন গর্ভবতী মা দস্ত করেন ভাতা পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতেছেন তাহলে আপনাদের জন্য আমাদের অ্যানাউন্সমেন্ট থাকবে আপনারা দ্রুত মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে গিয়ে তাদের কাছে মাতৃত্বকালীন একটি ভাতা পাওয়া যায় এবং সেই ফর্ম টি সঠিকভাবে পূরণ করে আপনারা গ্রুপ করতে পারেন। আমরা আপনাদের সুবিধার্থে জন্য বিভিন্ন অনলাইনে ঘাটাঘাটি করে এই তথ্য নিশ্চিত করেছি যে বর্তমান সময় যদি আপনি মহিলা অধিদপ্তরে গিয়ে মাতৃত্বকালীন ভাতার ফরম পূরণ করেন তাহলে হয়তো বা আপনি সেখানে ডিজিটাল মাধ্যম দ্বারা করতে পারবেন অর্থাৎ উপজেলা ডিজিটাল সার্ভিসকে কেন্দ্র রয়েছে সেখানে আপনারা গিয়ে এই ফর্মটা পূরণ করতে পারেন।

যদি আপনি উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদের নাগরিক হয়ে থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রে গিয়ে তাদের কাছ থেকে ফরম নিয়ে পূরণ করতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের অনলাইন দোকান রয়েছে তারা তাদের অনলাইন সার্ভিস দেয়ার মাধ্যমে আপনাকে তথ্য সেবা নিশ্চিত করতে পারে অর্থাৎ আপনি সেখানে গিয়ে আপনাদের কাঙ্খিত মাটি তো কালীন ভাতার যে ফর্মটি রয়েছে সেটা পূরণ করতে পারেন। অবশ্য আপনাকে ফরমটি পূরণ করার জন্য সরকারি যে ওয়েবসাইট রয়েছে সে ওয়েবসাইটে করতে হবে। উপজেলা পরিষদ মহিলা যে ভাইস চেয়ারম্যান রয়েছে এবং উপজেলা কাউন্সিলর বা মহিলা ওয়ার্ড মেম্বার রয়েছে তাদের কাছে গিয়ে যদি আপনারা রিকোয়েস্ট করেন তাহলে তারা হয়তো বা আপনাকে মাতৃত্বকালীন ভাতাটি করে দিতে পারে। গর্ভধারিণী মায়েদের জন্য ভাতা নিশ্চিত করার জন্য যদি আপনারা তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। বাতা সময়ে যদি তাদের সাক্ষাতের মাধ্যমে আবেদনের ফরমটি পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনার মাতৃত্বকালীন ভাতাটি নিশ্চিত হয়ে যাবে।

তাদের একটি নিয়ম রয়েছে এবং তারা নিয়মের বাইরে কখনো এই গাছগুলো করে থাকেন না যদি তারা নিয়মিত ভাবে কাজ করে তাহলে অবশ্যই আপনার কাজটি সাকসেসফুল হয়ে যাবে। এবং আপনি যদি তথ্য কেন্দ্রে গিয়ে অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ অথবা উপজেলা পরিষদে গিয়ে খোঁজ খবর রাখেন তাহলে আপনি শুনে নিশ্চিত এই কাজটি পেয়ে যাবেন। তাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাদের কাছ থেকে সময় নিতে হবে এবং আপনার যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রয়েছে সেগুলো তাদের কাছে সাবমিট করতে হবে। এবং তাদের দায়িত্ব রয়েছে তারা নিজেদেরকে এ কাজগুলো সাধারণ জনগণের কাছে পৌঁছে দিবে। সরকার তার বাধা প্রদান করে নির্দিষ্ট একটা নিয়ম অনুযায়ী অর্থাৎ ২০ থেকে ৩৫ বছর বয়সে যে কোন গর্ভধারিণী মায়ের জন্য এই ভাতা গ্রহণযোগ্য হবে। এবং এই বয়সে যদি উঠে আপনি হয়ে যান বা আপনাদের কেউ এই বয়সের বেশি হয়ে যায় তাহলে আপনারা এই পাতার জন্য কখনো গ্রহণযোগ্য হবেন না। এই বিষয়টি অবশ্য আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে।

আরো একটি সুখবর আপনাদের দিয়ে রাখি যদি গর্ভধারিনের মার এটা প্রথম বা দ্বিতীয় সন্তান হয় তাহলে আপনারা এই ভাতার মধ্যে করবেন অর্থাৎ এই ভাতা আপনার জন্য গ্রহণযোগ্য হবে। কিন্তু তৃতীয়তত্ব বা এর অধিক যদি আপনার বাচ্চা থাকে থেকে থাকে তাহলে আপনি ভাতার যখন জন্য বিবেচিত হবেন না। অথবা সেই সব গর্ভধার নিয়ে মানুষকে এই ভাতা প্রদান করা হবে না। এবং কর্মধারিনী মায়ের পরিবারে অর্থাৎ যদি তার স্বামী আট হাজার টাকার নিচে কোনো উপার্জন কম ব্যক্তি হয়ে থাকে তাহলে তিনি এই ভাতার ক্ষেত্রে অধিক গুরুত্ব পেয়ে যাবে অথবা তার ভাতাটি সরকার বা তার অধীনস্থ কর্মকর্তাগণ দিয়ে দিবে। যারা আর্থিকভাবে সচ্ছল এবং দৈনন্দিন জীবনে তাদের কোন অর্থ শংকর নেতারা কিন্তু এই বা তারাটির স্বাধীন হবে না। আপনাদের মনে রাখতে হবে আপনাদের এনআইডি কার্ড ছবিসহ যাবতীয় কাগজপত্রদি ইউনিয়ন মহিলা কাউন্সিলর বা উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এর কাছে এসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্রটি দাখিল করতে হবে নয়তো আপনি এই ভাতার এতদিন হবেন না। বা আপনি এটাও করতে পারবেন উপজেলা ডিজিটাল সার্ভিসকে কেন্দ্র রয়েছে সেখানে গিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের জমা দিয়ে গর্ভে ধ্বনি মায়ের মাতৃত্বকালীন ভাতার জন্য আবেদন করতে পারেন। যদি আপনি একবার ভাতা পাওয়ার জন্য মনে হতো এবং হয়ে থাকেন তাহলে একাধারে আপনাকে ৩৬ মাস এই ভাতার আওতাধীন করা হবে বা মনোনীত করা হবে প্রত্যেক মাস আপনি ৮০০ টাকা করে এই ভাতা পাবেন।

পরিশেষে, মাথাতে থাকলেন ভাতা সম্পর্কে আমরা আপনাদের জাতীয় তথ্য পেশ করেছি আমাদের এই তথ্যগুলো কাজে লাগিয়ে আপনার যদি বা আপনার পরিবার কেউ যদি গর্ভধারিনী মা হয়ে থাকে তারা মাতৃত্বকালীন ভাতার জন্য মহিলা অধিদপ্তরে আবেদন করতে পারেন ধন্যবাদ সবাইকে ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *