বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস কবে থেকে শুরু হয়

বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস কবে থেকে শুরু হয়। এবং কেন? ইতিহাস সম্পূর্ণ তথ্য।

প্রিয় বন্ধুগণ আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু আশা করি আল্লাহ তাআলা অশেষ রহমতে কুদরতে আপনার সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি আপনাদের দোয়ায় ও রহমতে এবং আল্লাহতালার বিশেষ কুদরতে। আপনাদের সবার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে আজকের টপিকটি আলোচনা করতে যাচ্ছি যেই টপিকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং মানুষের স্বাস্থ্য সে মানকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই দেরি না করে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি দ্বারা আপনারা বেশি হাত ধুয়ে কবে থেকে শুরু হয় এবং কেন সম্পন্ন তথ্য সম্পর্কে আপনারা অবগত হবেন এবং এইসব তথ্য কাজে লাগিয়ে আপনারা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে খুবই সতর্ক হবেন এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকলে শরীর এবং স্বাস্থ্য মন এবং সবগুলোই ভালো থাকে সেই ব্যাপারগুলো আপনারা জানতে পারবেন তাই আসন দেরি না করে আজকে চট্টগ্রাম জেনে নেই।

বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস

 

আমরা অনেকেই জানি পৃথিবীতে অনেক দিবস পালিত হয়ে থাকে তবে হাত ধোয়া দিবস সম্পর্কে আমরা অনেকে অবগত নয় যেসব ভাই এবং বোনরা বিশ্ব হাত ধোয়া দিব সম্পর্কে অবগত নন বা জানেন না। বা যারা অনলাইন প্রথমগুলোতে সার্চ করে থাকেন ভাইদের জন্য আমাদের আজকের আর্টিকেলটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে আসছে আমরা আপনাদেরকে আজকে জানিয়ে দেবো বিশ্ব হাত ধোয়া সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য এবং উৎস হাত ধোয়া দিবস কোথায় এবং কী থেকে উৎপত্তি হলো এবং এই ডিপার্ট টা কোন তারিখে সেই সম্বন্ধে যাবতীয় তথ্য –  বিশ্ব ব্যাপী জনসচেতনতা তৈরী ও উদ্বুদ্ধ করনের জন্য চালানো একটি প্রচারণামূলক দিবস। প্রতি বছর ১৫ অক্টোবর তারিখে বিশ্ব ব্যাপী এটি পালিত হয়ে থাকে। জনসাধারণের মধ্যে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার মাধ্যমে রোগের বিস্তার রোধ করার বিষয়ে সচেতনতা তৈরী করার উদ্দেশ্যে এই দিবসটি পালিত হয়ে থাকে। পানি, সাবান ও হাতের সমন্বয়ে তৈরী বিশ্ব হাতধোয়া দিবসের লোগো উদযাপন

আমাদের হাত, আমাদের ভবিষ্যত্

তারিখ

১৫ অক্টোবর

সংঘটন

বার্ষিক

প্রথম বার

১৫ অক্টোবর ২০০৮

সম্পর্কিত।

রজঃস্রাব স্বাস্থ্যবিধি দিবস

 

স্বাস্থ্য সেবার মাধ্যমে সবসময় আমরা সুস্থ এবং স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারি তাই স্বাস্থ্য সেবাকে কাজে লাগিয়ে আমরা যদি এর সম্পর্কে সচেতন অনেক আছে আমরা আমারে সাধনার বাড়ির জীবন যাপন করতে সচেষ্ট হব। অনেকে রয়েছে যারা নিজেদের স্বাস্থ্য এবং দেহ সম্পর্কে অনেক সচেতন নয় কারণে তারা অল্পতেই খুব নানান রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে সেইসব মানুষদের জন্য আজকে আমাদের আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন যদি আমরা হাত ধোয়া সম্পর্কে সচেতন হই তাহলে আমরা কিভাবে সুস্থ থাকতে পারি –

বাস্তবায়ন এবং ব্যবস্থাপনা

 

সাবান দিয়ে হাতধোয়ার বৈশ্বিক এবং স্থানীয় দৃষ্টিভঙ্গি প্রচার করার জন্য বিশ্ব হাতধোয়া অংশীদার (GHP) (পূর্বে নাম ছিল “হাত ধোয়ার জন্য সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব” (PPPHW)) ২০০৮ সালে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস চালু করে।

বিশ হাত ধোয়া দিবসের ইতিহাস :

 

প্রতিটি জিনিসের একটা পুরনো ইতিহাস রয়েছে বা এর পিছনে রহস্য রয়েছে রহস্য ছাড়া কোন জিনিস এমনি এমনি আসে না প্রত্যেকটা জিনিস এ রয়েছে সেই রকম তাৎপর্যপূর্ণ একটা বিষয় যা আমরা জানি না বা এই বিষয়ে আমরা অবগত নই। ভাই আমরা আজকে আপনাদের সামনে বেশি হাত ধোয়া দিবসের পুরনো ইতিহাস সম্পর্কে জানান দিব যেগুলো ইতিহাস আপনারা জেনে অনেকটা আনন্দিত এবং খুশি হবেন এবং এই তথ্যগুলা দ্বারা আপনার অনেক উপকৃত হবেন তাই দেরি না করে আমাদের বেশি হাত ধোয়া দিবসের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চলুন আমাদের সাথে – বিশ্ব পানি সপ্তাহে সুইডেনের স্টোকহোমে ২০০৮ সালের ১৫ অক্টোবর বিশ্ব হাতধোয়া অংশীদার (GHP) বিশ্বব্যাপী আঞ্চলিক ও স্থানীয় পর্যায়ে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সর্বপ্রথম এই দিবসটি উদ্যাপন করে। পরে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে তারিখটি প্রতি বছর পালন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ২০০৮ সালটি স্বাস্থ্যব্যবস্থার আন্তর্জাতিক বর্ষও ছিল। ২০০৮ সালে দিবসটি পালনে প্রতিষ্ঠাতা সংস্থাগুলির মধ্যে ছিল: FHI360 (আমেরিকা ভিত্তিক একটি অলাভজনক মানব উন্নয়ন সংস্থা), রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র, প্র্যাক্টার অ্যান্ড গ্যাম্বল, ইউনিসেফ, ইউনিলিভার, বিশ্বব্যাংকের পানি ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা প্রোগ্রাম এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন জন্যের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংস্থা।

বিশ্ব হাত ধোয়া দিবসের লক্ষ্য

 

প্রতিটা জিনিসের একটা লক্ষ্য উদ্দেশ্য রয়েছে লক্ষ্য উদ্দেশ্য ছাড়া কখনো কোনো জিনিস হাসিল হতে পারে না বা কখনো কোনো জিনিস হয় না। তাই বিশ্ব হাতে দিবসের লক্ষ্য অবশ্যই আমাদের জানতে হবে এবং এই লক্ষ্য ওগুলো জেনে আমাদের বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে হবে যেগুলো তারা অবশ্যই আমরা সচেতন হব এবং এই লক্ষ্যগুলো দ্বারা আমরা অপরকে জানানোর চেষ্টা করব এবং অপরজন এই বিষয়ের সচেতন হয়ে তারা তাদের করবেতা পরিপূর্ণ করবে। তাই আপনার দেরি না করে বিশেষ স্বাস্থ্য সংস্থার দ্বারা যে লক্ষ্য উদ্দেশ্য পরিণত হয়েছে সেগুলো  আমরা কাজে লাগিয়ে এবং এবং আমাদের জীবনে তা প্রয়োগ করে আমরা সুস্থ থাকি সফল থাকি এবং সুন্দর একটা সুস্থ পৃথিবী সবাইকে আমরা উপহার দেই।কারণ পৃথিবীর সুস্থ থাকলে আমরা সোজা রাখবো আর আমরা সুস্থ থাকলে পৃথিবীর সুস্থ থাকো তাই সুস্থতার দরকার আছে। তাই বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস সম্পর্কে এর কিছু অকৃত হয়েছে যেগুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরতেছি এবং নিচে আপনার দেখতে পাবেন

-সকল সমাজের সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার একটি –

-সাধারণ সংস্কৃতির সমর্থন ও প্রচলন করা;

-প্রতিটি দেশে হাত ধোয়ার বিষয়ের নজর দেয়া;

-সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

পরিশেষে, আমাদের প্রতিবেদনটি দ্বারা বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস সম্পর্কে জানতে পারলেন এবং এই জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে অবশ্যই আপনি এবং আপনার পরিবারকে স্বাস্থ্য সচেতনার ব্যাপারে তাগি দিবেন তা আপনার এবং আপনার পরিবারকে সবসময় সুস্থ এবং স্বাভাবিক রাখবে।তাই আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের মনে কত হয়ে থাকে তাহলে লাইক কমেন্ট শেয়ার এবং আমাদের চারটি ভিজিট করে পাশে থাকুন সর্বদা আল্লাহ হাফেজ দেখা হবে নতুন কোন প্রতিবেদন নিয়ে আপনার সাথে।ততখানি ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *